Satyajit Ray:”মহম্মদ ইউনুসের তত্ত্বাবধানে এরা ভারতরত্ন সত্যজিৎ রায়ের বাড়ি ভেঙে ফেলল কোন আক্কেলে!আসলে ওরা শিল্পকে ভয় পায়…” ,গর্জে উঠলেন রূপালি গঙ্গোপাধ্যায়

Spread the love

Satyajit Ray:”মহম্মদ ইউনুসের তত্ত্বাবধানে এরা ভারতরত্ন সত্যজিৎ রায়ের বাড়ি ভেঙে ফেলল কোন আক্কেলে!আসলে ওরা শিল্পকে ভয় পায়…” ,গর্জে উঠলেন রূপালি গঙ্গোপাধ্যায়

“মহম্মদ ইউনুসের তত্ত্বাবধানে এরা ভারতরত্ন সত্যজিৎ রায়ের বাড়ি ভেঙে ফেলল কোন আক্কেলে!আসলে ওরা শিল্পকে ভয় পায়…” ,বাংলাদেশে সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি ভেঙে ফেলার প্রসঙ্গে কী বললেন রূপালি গঙ্গোপাধ্যায়?

বাংলাদেশের ময়মনসিংহে সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়ি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের একাধিক কর্মকাণ্ড দেখে চক্ষু চড়কগাছ হয়েছে সভ্য সমাজের। খবর প্রকাশ্যে আসতেই রেগে আগুন বঙ্গবাসী। এবার গর্জে উঠলেন হিন্দি টেলিদুনিয়ার ‘অনুপমা’ ওরফে রুপালি গঙ্গোপাধ্যায়।

Susmita Roy:”জন্মদিনের দিন বিচ্ছেদের ঘোষণা এটা সব্যসাচীর সিদ্ধান্ত ছিল,মাকেও নানাভাবে কটাক্ষ করা হচ্ছে…”,ডিভোর্স নিয়ে মুখ খুললেন অভিনেত্রী, সঙ্গে মায়ের নাম জড়ানো নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন তিনি!

ময়মনসিংহ শিশু অ্যাকাডেমি হিসেবে ব্যবহার করা হত জেলার সদর শহরের হরিকিশোর রায় রোডের প্রাচীন ওই বাড়িটি। ২০০৭ সালের পর থেকে আর বাড়িটির কোনও ব্যবহার হয়নি। পরিত্যক্ত বাড়িটি ভেঙে তাই বহুতল ভবন নির্মাণের পরিকল্পনায় কাজ শুরু করছে শিশু অ্যাকাডেমি, যা নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

পরিচালক সত্যজিৎ রায়ের পূর্বপুরুষের বাড়িটি ভাঙা শুরু হতেই বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছেন অভিনেত্রীর রূপালি গঙ্গোপাধ্যায়। অভিনেত্রী বলেন,”এই বাড়িটা ভেঙে তারা এটাই বার্তা দিল যে, আসলে ওরা শিল্পকে ভয় পায়। হিংসায় উস্কানি দেয়। এই কাজ তাদের মুখোশ খুলে দিল। অত্যন্ত বিরক্ত। মুহাম্মদ ইউনূসের তত্ত্বাবধানে এরা ভারতরত্ন সত্যজিৎ রায়ের বাড়ি ভেঙে ফেলল কোন আক্কেলে!”

Mamata Shankar -Debleena Dutt:”এই গানের সঙ্গে ‘চন্ডালিকা’র কোন সম্পর্ক নেই,আমার কথাটাই বাদ দিয়ে দেওয়া হল…” দেবলীনার ‘চন্ডালিকা’ বিতর্কে মুখ খুললেন মমতা শংকর!

এই খবর প্রকাশ্যে আসার পরেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে সত্যজিৎ রায়ের ঠাকুরদা, স্বয়ং স্বনামধন্য সাহিত্যিক-সম্পাদক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরীর স্মৃতিজড়িত তাঁদের পৈতৃক বাড়িটি নাকি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। ভাঙার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছিল বলে খবর প্রকাশিত। এই সংবাদ অত্যন্ত দুঃখের।”

Anindya Sarkar:”আমার নাকি বয়স হয়ে গিয়েছে,পরিচালনা করতে পারছি না,এই অজুহাতে কাজ দেওয়া বন্ধ হয়ে গিয়েছে…” ক্ষোভপ্রকাশ অনিন্দ্য সরকারের

Leave a Comment